♦Bluetooth আমরা সবাই ব্যবহার করি ! কিন্তু
Bluetooth সম্পর্কে কতটুকু জানি ?
চলুন জেনে আসি Bluetooth সম্পর্কে আর হয়ে যাই
Bluetooth Boss
Bluetooth কি?
Bluetooth হল ইলেক্ট্রনিক্স
যন্ত্রপাতির মধ্যে সংযোগ
সাধনের একটি আধুনিক পদ্ধতি।
এটি তারহীন এবং স্বয়ংক্রিয়।
৯০০ খ্রীস্টাব্দের
পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald
Bluetooth-এর
নামানুসারে এই প্রযুক্তির
নামকরণ করা হয়েছে।
ব্লুটুথ যেভাবে কাজ করে?
ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম
ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার
তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য
পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ
ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহারজ
(প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর
মধ্যে )-এর
কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প,
বিজ্ঞান
এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত
যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত
কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
এখন প্রশ্ন
হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ
নির্ভর যন্ত্রের
কার্যক্রমে বাধার
সৃষ্টি করে কিনা ? উত্তর হল
“না”।
কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের
ক্ষমতা থাকে মাত্র
১মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন
৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল
প্রেরণ করে। অর্থাৎ ব্লুটুথের
নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার
সিগন্যালে কোন
ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের
মধ্যে যোগাযোগ সাধন
করতে পারে।
তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই
বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়,
কারণ ব্লুটুথ
প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ
১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল
থাকে।
এখন প্রশ্ন হল কোনো device
কি data গ্রহনে বাধাপ্রাপ্ত
হবে ? উদাহারনের সাহয্য
নিচ্ছি!
একটু মন দিয়ে খেয়াল করুন,
ধরুন A, B, C ও D
চারটি যন্ত্র।
এখনে প্রশ্ন হল ,
A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময়
কাছাকাছি অবস্থিত অপর
দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের
ব্লুটুথ যোগাযোগ
ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়
কিনা ? (কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ
প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর
হল “না”।
কারণ এই
সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ
একটি পদ্ধতি ব্যাবহার
করে যা কিনা “spread- spectrum frequency
hopping” নামে পরিচিত।
এই
পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক
যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক
ব্যবহার করে না।
ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার
সৃষ্টি করে না।
এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র
নির্দিষ্ট সীমার
মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯
টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক randomly গ্রহণ করেও একের
পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের
ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার
প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার
কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।
ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলেরমধ্ যে একই
সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য
প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।
আমরা কিন্তু এইগুলো না যেনেই
অনায়েসে data আদান-প্রদান
করি ,কিন্তু দেখলেন কতটা ধাপ
ও কাজ করে এই bluetooth
device আমাদের তথ্য
বিনা বাধায় দিয়ে দেয়।
Bluetooth সম্পর্কে কতটুকু জানি ?
চলুন জেনে আসি Bluetooth সম্পর্কে আর হয়ে যাই
Bluetooth Boss
Bluetooth কি?
Bluetooth হল ইলেক্ট্রনিক্স
যন্ত্রপাতির মধ্যে সংযোগ
সাধনের একটি আধুনিক পদ্ধতি।
এটি তারহীন এবং স্বয়ংক্রিয়।
৯০০ খ্রীস্টাব্দের
পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald
Bluetooth-এর
নামানুসারে এই প্রযুক্তির
নামকরণ করা হয়েছে।
ব্লুটুথ যেভাবে কাজ করে?
ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম
ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার
তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য
পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ
ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহারজ
(প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর
মধ্যে )-এর
কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প,
বিজ্ঞান
এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত
যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত
কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
এখন প্রশ্ন
হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ
নির্ভর যন্ত্রের
কার্যক্রমে বাধার
সৃষ্টি করে কিনা ? উত্তর হল
“না”।
কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের
ক্ষমতা থাকে মাত্র
১মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন
৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল
প্রেরণ করে। অর্থাৎ ব্লুটুথের
নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার
সিগন্যালে কোন
ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের
মধ্যে যোগাযোগ সাধন
করতে পারে।
তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই
বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়,
কারণ ব্লুটুথ
প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ
১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল
থাকে।
এখন প্রশ্ন হল কোনো device
কি data গ্রহনে বাধাপ্রাপ্ত
হবে ? উদাহারনের সাহয্য
নিচ্ছি!
একটু মন দিয়ে খেয়াল করুন,
ধরুন A, B, C ও D
চারটি যন্ত্র।
এখনে প্রশ্ন হল ,
A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময়
কাছাকাছি অবস্থিত অপর
দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের
ব্লুটুথ যোগাযোগ
ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়
কিনা ? (কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ
প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর
হল “না”।
কারণ এই
সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ
একটি পদ্ধতি ব্যাবহার
করে যা কিনা “spread- spectrum frequency
hopping” নামে পরিচিত।
এই
পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক
যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক
ব্যবহার করে না।
ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার
সৃষ্টি করে না।
এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র
নির্দিষ্ট সীমার
মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯
টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক randomly গ্রহণ করেও একের
পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের
ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার
প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার
কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।
ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলেরমধ্ যে একই
সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য
প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।
আমরা কিন্তু এইগুলো না যেনেই
অনায়েসে data আদান-প্রদান
করি ,কিন্তু দেখলেন কতটা ধাপ
ও কাজ করে এই bluetooth
device আমাদের তথ্য
বিনা বাধায় দিয়ে দেয়।
No comments:
Post a Comment