Showing posts with label Internet. Show all posts
Showing posts with label Internet. Show all posts

Monday, September 14, 2015

এখনি Download করুন Internet Download manager Pre Activated version

এখনি Download করুন Internet Download manager Pre Activated  version
IDM নিয়ে ঝামেলার দিন শেষ
। এখনি Download করুন IDM Pre Activated version.

Internet Download manager নিয়ে বিরম্বনার শেষ নেই। Activate করতে হলে বিভিন্ন Crack Use করতে হয়। Crack file গুলো আবার virus যুক্ত থাকে।
অনেকেই আবার crack প্রয়োগ করতে পারেন না। সুতরাং IDM নিয়ে অনেকেরই ঝামেলা পোহাতে হয় । আজ থেকে সব ঝামেলার দিন শেষ। আপনাদের সমস্যার কথা চিন্তা করে আমি আপনাদের কে Internet Download Manager এর এমন একটি ভার্সন দিব যা pre Activated.
Oxp5qQuSzT






এতে কোন crack প্রয়োগ করতে হয় না। just ইন্সটল করলেই কাজ ok.

গুগল সার্চের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস

আমরা সবাই গুগলে কিছুনা কিছু প্রতিদিন খুঁজে বের করি, আমরা চাইলে আমাদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আরও সহজে খুজে পেতে পারি এজন্য কিছু ট্রিকস আপনাদের সামনে দিচ্ছি আশা করি কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনি তথ্য খুঁজে পাবেন ।

                  







গুগল থেকে যেভাবে যে কোনো সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি খুজে বের করবেন :

প্রথমে http://www.google.com এ যান
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন 94FBR স্পেস দিয়ে আপনি যে সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি খুজতেছেন তার নাম লিখে ক্লিক করুন ।
উদাহরনঃ 94FBR windows 7
এবার দেখুন windows 7 সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট ইবুক বা পিডিএফ ফাইল খুজে বের করবেন :


আপনি সার্চ বক্সে লিখুন filetype:pdf স্পেস দিয়ে আপনি যে ইবুক খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ filetype:pdf photoshop
এবার দেখুন photoshop নিয়ে সকল ইবুক আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট একটা সাইট থেকে নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের সকল পোস্ট খুজে বের করবেন :

আপনি সার্চ বক্সে লিখুন site:www.time2solve.blogspot.com স্পেস দিয়ে আপনি যে কি ওয়ার্ড খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ  site:www.time2solve.blogspot.com সফটওয়্যার
এবার দেখুন  http://time2solve.blogspot.com/ এ সফটওয়্যার নিয়ে সকল পোস্ট আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের বিবরণ খুজে বের করবেন :

আপনি সার্চ বক্সে লিখুন define স্পেস দিয়ে আপনি যে কি ওয়ার্ডের বিবরণ খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ define Internet
এবার দেখুন Internet নিয়ে সকল বিস্তারিত বিবরন আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে আপনার এলাকার আবহাওয়ার তথ্য খুজে বের করবেন :

আপনি সার্চ বক্সে লিখুন weather স্পেস দিয়ে আপনি যে জেলা বিভাগে বা উপজেলার আবহাওয়ার তথ্য খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ weather Tangail
এবার দেখুন Tangail জেলার বিস্তারিত আবহাওয়ার তথ্য আপনার সামনে হাজির ।


যেভাবে অডিও ফাইল খুজবেন -

আপনি যদি একটি অডিও ফাইল খুঁজে পেতে চান, তবে সহজ এই কোড ব্যবহার করুন। inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” mp3 “Your File name”
উদাহরণ:    ধরুন আপনি মাইকেল জ্যাকসনের “beat it” গানটি mp3 ফরমেটে ডাউনলোড করতে চান। তবে সার্চ বক্সে এই কোডটি লিখুন (inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” mp3 “beat it” )| আপনি যদি ভিন্ন ফরমেটে গানটি ডাউনলোড করতে চান, তবে mp3 এর স্থানে ফরম্যাটের নাম লিখুন। যেমন wma, wav, ACC ইত্যাদি।


যেভাবে সফটওয়্যার খুজবেন -
আপনি যদি সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে চান, তবে এই অনুসন্ধান ট্রিক্সটি ব্যবহার করুন। inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” exe “Your Application name”
উদাহরণ:    ধরুন আপনি 7zip সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে চান। তবে সার্চ বক্সে এই কোডটি লিখুন-   inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” exe “7zip”


হুবহু বাক্য/বাক্যাংশ সার্চ (phrase search)

আপনি যদি আপনার ইপ্সিত বাক্য/বাক্যাংশটি রেজাল্ট হিসাবে পেতে চান, তাহলে একে আপনি [“”] বা ইনভারটেড কমার মধ্যে লিখে সার্চ করুন। যেমনঃ “ tunes” লিখে সার্চ দিলে এই বাক্যাংশটি যেসব ওয়েব সাইটে আছে তাদেরকে দেখাবে।


নির্দিষ্ট সাইটে সার্চ

[সার্চ কোয়েরি site:sitename] এই সিনট্যাক্স এ সার্চ করলে নির্দিষ্ট সাইটের ভেতর থেকে আপনার ইপ্সিত সার্চটি বের করবে। আপনি যদি mediafire site:time2solve.blogspot.com/ লিখে সার্চ দিন, গুগল তাহলে টেঁকটিউনস ওয়েব সাইট থেকেই শুধুমাত্র mediafire শব্দটির সার্চ রেজাল্ট দেবে। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন ডোমেইন থেকে সার্চের রেজাল্ট চান, তাহলে এইভাবে টাইপ করুন mediafire site:.bd। এ ক্ষেত্রে mediafire লিখাটি শুধুমাত্র যে সমস্ত .bd ডোমেইনের সাইট আছে সে সমস্ত সাইটকে সার্চ রেজাল্টে দেখাবে।


টাইটেলে অথবা টেক্সটে সার্চ

[intitle:সার্চ কোয়েরি] অথবা [intext:সার্চ কোয়েরি] এই সিনট্যাক্স ব্যবহার করলে আপনাকে ইপ্সিত সার্চ শব্দটি ওয়েবসাইট টাইটেল অথবা সাইটের অন্তর্ভূত টেক্সট থেকে বের করে দেবে। যেমনঃ intitle:bangladeshi music লিখে সার্চ দিলে, যেসব ওয়েব সাইটের টাইটেলে bangladeshi music কথাটি আছে, সেসব সাইটকে রেজাল্টে দেখাবে। অন্যদিকে, intext:bangladeshi music লিখে সার্চ দিলে, যেসব ওয়েব সাইটের শুধুমাত্র টেক্সটে (টাইটেলে নয়) bangladeshi music কথাটি আছে, সেসব সাইটকে রেজাল্টে দেখাবে।


লিংক সার্চ

[link:url] এই সিনট্যাক্সের মাধ্যমে লিখুন আপনার ইপ্সিত সাইটের url এবং সার্চ দিন। যেমনঃ আপনি যদি link:techtunes.com.bd লিখে সার্চ করেন, তাহলে, রেজাল্ট হিসেবে আসবে সেসমস্ত সাইট যেখানে এই techtunes.com.bd লিংকটি ব্যবহার করা হয়েছে।


একই প্রকারের সাইটের সার্চ

যদি আপনার একটি সাইটের অনুরূপ অন্যান্য সাইট খোঁজার প্রয়োজন হয় তাহলে পরিচিত সাইটটির আগে লিখুন related:। যেমনঃ related:techtunes.com.bd লিখে সার্চ দিলে গুগল আপনাকে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি সম্পর্কিত ব্লগ/সাইটের সার্চ রেজাল্ট দেবে।

গুগল ক্যালকুলেটর

কোন প্রোগ্রাম চালু না করেই প্রয়োজনে আপনি গুগল সার্চকে ক্যালকুলেটর হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাকে যে হিসাবটি করতে চান তার একটা যথাযথ টেক্সট এক্সপ্রেসন ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ লিখুন ও সার্চ করুনঃ
2 + 3
3*2+1
sqrt 9
sin 90 + log 10
(একটু মজা পাবার জন্য লিখুন ও সার্চ করুন Answer to life the universe and everything)


গুগল কনভার্ট

এটা মূলত গুগল ক্যালকুলেটরেরই আরেকটি ফাংশন। কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনি এক এককের ড্যাটা অন্য এককে রূপান্তরিত করতে পারেন গুগল সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে। সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করুন 1 litre in gallon অথবা 1 mile in inch দেখবেন সার্চ রেজাল্টের প্রথমেই আপনার ঈপ্সিত ড্যাটা পেয়ে গেছেন। একইভাবে আপনি মুদ্রার এক্সচেঞ্জ রেট জানতে পারবেন। যেমনঃ 1 USD in yen । তবে এই ফাংশনটি কিছু অতি প্রসিদ্ধ বৈদেশিক মুদ্রার মধ্যে সীমাবদ্ধ।



সংজ্ঞা সার্চ

আমরা যদি কোন বিশেষ শব্দের মানে জানতে চাই তাহলে গুগলে যেয়ে define শব্দটি লিখে আমাদের নির্দিষ্ট শব্দটি বসিয়ে সার্চ দিতে হবে। যেমনঃ define HTML লিখে সার্চ দিলে প্রথমেই আমরা HTML এর ওয়েব ডেফিনিশন পেয়ে যাব।



শুন্যস্থান পূরণ

আপনি যার উত্তর চান, সেই বাক্যটি পূরণ করে নিন মাত্র একটি (*) চিহ্ন দিয়ে। যেমন Bangladesh was liberated in * লিখে সার্চ দিলে প্রথমেই আমাদের স্বাধীনতার বছর ১৯৭১ পেয়ে যাবেন। তেমনি Geneva is located in * লিখলে সুইজারল্যাণ্ড পেয়ে যাবেন।





সমার্থক শব্দ বা সিনোনিম সার্চ

থেসারাস ছাড়া গুগলে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শব্দের আগে (~) টিলড চিহ্নটি বসিয়ে সার্চ দিলে সমার্থক শব্দ পেয়ে যাব। যেমনঃ ~handsome লিখে সার্চ দিলে, রেজাল্টে আসবে cute, beautiful, gorgeous ইত্যাদি।

ভাষান্তর সার্চ

Translate লিখে কোন শব্দ যেমনঃ translate portakal লিখে সার্চ করলে সবচেয়ে কাছের ম্যাচ করা শব্দটিতে গুগল (তুর্কী ভাষায় কমলা) ভাষান্তর করে দেবে।



টেলিফোন নম্বর সার্চ

যদিও আমাদের জন্য খুব একটা উপকারী নয়, তবুও, আপনি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কোন ব্যক্তির টেলিফোন নম্বর পেতে চান, তাহলে তার নাম ও ষ্টেট লিখে সার্চ দিতে পারেন। যেমনঃ আপনি যদি Tom Jones:FL লিখে সার্চ দেন, তাহলে ফ্লোরিডা ষ্টেটের Tom Jones নামক ব্যক্তির টেলিফোন নম্বরগুলো আপনাকে দেখাবে। এই সার্চকে আরেকটু নির্দিষ্ট করার জন্য আপনি rphonebook: অথবা bphonebook: লিখে সার্চ দিতে পারেন। rphonebook:Tom Jones, FL আপনাকে Tom Jones নামক ব্যক্তির বাসার আর bphonebook:Tom Jones, FL আপনাকে তার বিজনেস ফোন নম্বর সার্চ করে বের করবে।


সময় সার্চ

টিউনের প্রথমেই বলা হয়েছে। Time: লিখে শহর বা ষ্টেটের নাম দিয়ে সময় বের করুন। যেমন: ঢাকার স্থানীয় সময় জানতে Time:Dhaka অথবা Time Dhaka লিখে সার্চ করুন।




আবহাওয়া সার্চ

ঠিক টাইম সার্চের মতই পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গার আবহাওয়া পূর্বাভাস জানতে গুগল সার্চ ব্যবহার করুন। লিখুন weather:[place/city] অথবা weather [place/city]। যেমনঃ লিখুন ও সার্চ করুন weather:Dhaka অথবা weather:Geneva। এখানে শহর বা জায়গাটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রসিদ্ধ হতে হয়। তবে সঙ্গত কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সকল স্থানের আবহাওয়াই সার্চ করে পাওয়া যায়। এছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রের শুধুমাত্র জিপকোড (পোস্টকোড) দিয়েও এই সময় সার্চ করা যায়। যেমনঃ weather 90210 লিখে সার্চ দিলে তা আপনাকে কালিফোর্নিয়ার বেভারলি হিলসের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখাবে।


সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত

আবহাওয়ার মত একই ভাবে sunrise বা sunset শব্দের সাথে প্রসিদ্ধ শহরের নাম লিখে সার্চ দিলে ঐ শহরের সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় জানা যাবে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে জিপকোডই যথেষ্ট।


মিডিয়াফায়ারের ভিতরে সব ধরনের ফাইল সার্চ করার কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস

মিডিয়াফায়ার হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি ফাইল হোস্টিং সার্ভিস যাতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো আপলোড করতে পারবেন ।মিডিয়াফায়ারকে বলা হয রেপিডশেয়ারের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বিকল্প ।মিডিয়াফায়ারের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে খুব সহজেই ডাউনলোড এবং আপলোড করা যায় সাথে রিজিউম সাপোর্টসহ।
মিডিয়াফায়ারে প্রতিদিন প্রায় ৪৯০ মিলিয়ন ফাইল আদান প্রদান হয়।বিশ্বের লাখো ইউজার প্রতিদিন আপলোড করছে তাদের প্রিয় ফাইলগুলো সুতরাং আশা করাই যায় সবধরনের ফাইল পাওয়া যাবে মিডিয়াফায়ারে আমি আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতায় দেখেছি আধিকাংশ ফাইলই আছে মিডিয়াফায়ারে ।কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলেই তাদের ফাইলগুলো খুজে পাবেন না কারন মিডিয়াফায়ারের নিজস্ব কোন সার্চ অপশন নাই
কিন্তু গুগল ব্যবহার করে আপনি মিডিয়াফায়ারের সার্ভারে সার্চ করতে পারেন ।কিভাবে?
  • প্রথমেই গুগলে যান তারপর লিখুন
    Site:Mediafire.com এবার ঠিক করুন আপনি কি সার্চ করতে চান।
    ধরুন আপনি Mp3 সার্চ করতে চান তাহলে লিখতে হবে Site:mediafire.com Mp3 তাহলেই মিডিয়াফায়ারের সংরক্ষিত সব Mp3 ফাইল চলে আসবে আপনার চোখের সামনে
  • মনে রাখবেন যখন Mp3 লিখবেন তখন শুধু mp3 ফাইলগুলো আসবে মানে mp3 এর বাইরে যে wav,wma,aac এই ফাইলগুলো আসবেনা ।সবগুলো ফাইলচাইলে লিখতে হবে Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav| এইভাবে আপনি সবধরনের ফাইল যোগ করে সার্চ করতে পারবেন
  • এখন মনে করুন আপনি শুধু বাংলা গান সার্চ করতে চাচ্ছেন তাহলে লিখবেন Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav “Bangla song”
    অর্থাৎ মুল ফরমেটটি হলো Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav “এইখানে আর্টিস্ট বা এ্যালবামের নাম বা গানের টাইটেল লিখে দিন” ব্যাস হয়ে গেলো।


  • আপনি যদি ভিডিও সার্চ করতে চান তাহলে ফরমেটটি হবে site:mediafire.com asf|rm|avi|mp4|wmv|flv “type your artist, album or video name here/আর্টিস্ট বা এ্যালবামের নাম বা ভিডিওর নাম লিখুন ”
  • যদি জিপ ফাইল সার্চ করতে চান তাহলে লিখবেন site:mediafire.com rar|zip|exe “Search Query Here/কি বিষয়ে সার্চ করতে চান তা লিখুন” গানের পুরো এ্যালবাম একসাথে ডাউনলোড করতে বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে এই সার্চ টিপসটি বেশি ব্যবহার করা হয়

নির্দিষ্ট কোন সাইটের শুধুমাত্র ছবিগুলোই দেখুন

ইন্টারনেটে ছবি সার্চ করার জন্য গুগলের images.google.com মোটামুটি ভালো একটা সাইট। যেকোন কী-ওয়ার্ড লিখে এখানে সার্চ করলেই মুহূর্তের মধ্যে সে বিষয়ের উপর শত শত ছবি এসে হাজির হয়। কিন্তু সেই ছবিগুলো আসে বিশ্বের কোটি কোটি ওয়েবসাইট থেকে গুগলের র‌্যাংকিং অনুযায়ী। এখন আপনার হয়তো কখনও সারা বিশ্বের ওয়েবসাইট থেকে খোঁজার পরিবর্তে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন সাইটের ছবি খোঁজার প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্র আপনি image.google.com এর site অপারেটরটি ব্যবহার করতে পারেন।
মনে করুন আপনি সিএনএন এর ওয়েব সাইট থেকে ফখরুদ্দীন আহমদের ছবি খুঁজতে
চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি image.google.com এ গিয়ে 
site:cnn.com Fakhruddin Ahmed লিখে সার্চ দেন, তাহলেই কাঙ্খিত ফলাফল পেয়ে যাবেন। এভাবে কোন নির্দিষ্ট ছবি খোঁজার পাশাপাশি আপনি ইচ্ছে করলে কোন এখান থেকে কোন সাইটের সবগুলো ছবিও দেখতে পারেন। যেমন আপনি যদি এখানে শুধুমাত্র site:cnn.com লিখে সার্চ দেন, তাহলে সিএনএন এর সবগুলো ছবি সার্চ রেজাল্ট হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগতে পারে যদি আপনি কোন সাইট “ভিজুয়্যালি” ব্রাউজ করতে চান। এছাড়া কোন নির্দিষ্ট সাইটের শতশত লেখার মধ্য থেকে ইন্টারেস্টিং লেখাগুলো পড়ে পড়ে খুঁজে বের করার চেয়ে ছবি দেখে খুঁজে বের করা অনেক সহজ। সেক্ষেত্রে আপনি গুগল ইমেজে প্রদর্শিত সাইটের সবগুলো ছবি থেকে ইন্টারেস্টিং ছবিগুলোর উপর ক্লিক করে সেই ছবি সম্পর্কিত প্রবন্ধগুলো পড়ে নিতে পারেন।


জেনে নিন কোথায় কোথায় আপনার ওয়েবসাইটের লিংক আছে

আপনার যদি একটা ওয়েব সাইট থেকে থাকে, তাহলে স্বভাবতই আপনি এটা জানতে আগ্রহী হবেন যে, কোন কোন ওয়েব সাইটে আপনার ওয়েব সাইটটির লিংক দেওয়া আছে৷ গুগল সার্চ থেকে আপনি খুব সহজেই এটা জেনে নিতে পারেন৷ আর আপনার যদি কোন ওয়েব সাইট না থাকে, তাহলে এই পদ্ধতিটিকে আপনি অন্তত দুটো ওয়েব সাইটের মধ্যে কোনটি বেশি জনপ্রিয় সেটা নির্ণয় করার কাজে হলেও ব্যবহার করতে পারেন৷ কারণ যে ওয়েব সাইট যতবেশি জনপ্রিয়, তার লিংক ততবেশি জায়গায় পাওয়া যাবে৷
কোন ওয়েব সাইটের লিংক কোথায় কোথায় আছে তা জানার জন্য গুগল সার্চে আপনাকে Link অপারেটরটি ব্যবহার হবে৷ যেমন মনে করুন, আপনি জানতে চান আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের লিংক কোথায় কোথায় দেওয়া আছে৷ তাহলে গুগল সার্চে গিয়ে link:forum.amaderprojukti.com লিখে সার্চ দিন৷ সার্চ রেজাল্টে যেসব পেজ প্রদর্শিত হবে সেগুলোতে প্রবেশ করলে দেখবেন প্রতিটিতেই কোন এক কোণায় আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের লিংক দেওয়া আছে৷






সহজেই তৈরি করুন আপনার কালেকশন এর সব কিছুর একটি সুন্দর লিস্ট

সহজেই তৈরি করুন আপনার কালেকশন এর সবকিছুর একটি সুন্দর লিস্ট। অনেককেই  নিজের পিসিতে থাকা কালেকশনে কি কি আছে তা আমাদের সাথে শেয়ার করতে স্ক্রিনশট ব্যবহার করে
থাকেন। আজ আমি দেখাবো কিভাবে একটি ফোল্ডারের সমস্ত কনটেন্ট এর একটি টেক্সট লিস্ট তৈরি করতে হয়। এর ফলে আপনারা আপনাদের কালেকশনে কি কি আছে, তা আরও সহজভাবে শেয়ার করতে পারবেন।
নোটপ্যাড খুলে এই কোড গুলো কপি-পেস্ট করুন
dir /a /b /-p /o:gen >C:\WINDOWS\Temp\file_list.txt
start notepad C:\WINDOWS\Temp\file_list.txt
some-file list.bat নাম দিয়ে সেভ করুন।
এখন যেই ফোল্ডারের কনটেন্ট এর লিস্ট বানাতে চান,সেই ফোল্ডারে এই ফাইল টি পেস্ট করে তাতে ডাবল ক্লিক করুন। এক সেকেন্ডের মধ্যেই আপনার ওই ডিরেক্টরি এর সব ফাইল এর একটি টেক্সট লিস্ট তৈরি হয়ে যাবে।
এখন আপনি ওই লিস্ট কে আপনার সুবিধামতন ব্যবহার করুন।
আর যদি বানাতে না পারেন তাহলে নিচে থেকে নামিয়ে নিতে পারেন


টরেন্ট ফাইল IDM দিয়ে ডাউনলোড করার পদ্ধতি

আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে  torrent ফাইল IDM দিয়ে ডাউনলোড করতে হয়  । অনেক সময় দেখা যায় uTorrent দিয়ে ডাউনলোড করলে বা টরেন্ট ডাউনলোডার দিয়ে স্বাভাবিক ভাবে ডাউনলোড করলে স্পীড অনেক কম থাকে ।তাই আজ আপনাদের  দেখাব কিভাবে IDM  দিয়ে ভাল স্পিডে ডাউনলোড করবেন ।


প্রথমে zbigz.com এই Website  টি visit করুন,তারপরে Upload .torrent file লিঙ্ক এ ক্লিক করুন। এবং Torrent link টি দেখিয়ে দিন । এরপর ছবি গুলও অনুসরন করুন 





ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ।

গুগল সার্চের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস ( PART - 1 )

আমরা সবাই গুগলে কিছুনা কিছু প্রতিদিন খুঁজে বের করি, আমরা চাইলে আমাদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আরও সহজে খুজে পেতে পারি এজন্য কিছু ট্রিকস আপনাদের সামনে দিচ্ছি আশা করি কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনি তথ্য খুঁজে পাবেন । আজ ১ম অংশ শেয়ার করব ।

                  







গুগল থেকে যেভাবে যে কোনো সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি খুজে বের করবেন :

প্রথমে http://www.google.com এ যান
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন 94FBR স্পেস দিয়ে আপনি যে সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি খুজতেছেন তার নাম লিখে ক্লিক করুন ।
উদাহরনঃ 94FBR windows 7
এবার দেখুন windows 7 সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট ইবুক বা পিডিএফ ফাইল খুজে বের করবেন :


আপনি সার্চ বক্সে লিখুন filetype:pdf স্পেস দিয়ে আপনি যে ইবুক খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ filetype:pdf photoshop
এবার দেখুন photoshop নিয়ে সকল ইবুক আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট একটা সাইট থেকে নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের সকল পোস্ট খুজে বের করবেন :

আপনি সার্চ বক্সে লিখুন site:www.time2solve.blogspot.com স্পেস দিয়ে আপনি যে কি ওয়ার্ড খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ  site:www.time2solve.blogspot.com সফটওয়্যার
এবার দেখুন  http://time2solve.blogspot.com/ এ সফটওয়্যার নিয়ে সকল পোস্ট আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের বিবরণ খুজে বের করবেন :

আপনি সার্চ বক্সে লিখুন define স্পেস দিয়ে আপনি যে কি ওয়ার্ডের বিবরণ খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ define Internet
এবার দেখুন Internet নিয়ে সকল বিস্তারিত বিবরন আপনার সামনে হাজির ।


গুগল থেকে যেভাবে আপনার এলাকার আবহাওয়ার তথ্য খুজে বের করবেন :

আপনি সার্চ বক্সে লিখুন weather স্পেস দিয়ে আপনি যে জেলা বিভাগে বা উপজেলার আবহাওয়ার তথ্য খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ weather Tangail
এবার দেখুন Tangail জেলার বিস্তারিত আবহাওয়ার তথ্য আপনার সামনে হাজির ।


যেভাবে সফটওয়্যার খুজবেন -
আপনি যদি সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে চান, তবে এই অনুসন্ধান ট্রিক্সটি ব্যবহার করুন। inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” exe “Your Application name”
উদাহরণ:    ধরুন আপনি 7zip সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে চান। তবে সার্চ বক্সে এই কোডটি লিখুন-   inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” exe “7zip”


হুবহু বাক্য/বাক্যাংশ সার্চ (phrase search)

আপনি যদি আপনার ইপ্সিত বাক্য/বাক্যাংশটি রেজাল্ট হিসাবে পেতে চান, তাহলে একে আপনি [“”] বা ইনভারটেড কমার মধ্যে লিখে সার্চ করুন। যেমনঃ “ tunes” লিখে সার্চ দিলে এই বাক্যাংশটি যেসব ওয়েব সাইটে আছে তাদেরকে দেখাবে।


নির্দিষ্ট সাইটে সার্চ

[সার্চ কোয়েরি site:sitename] এই সিনট্যাক্স এ সার্চ করলে নির্দিষ্ট সাইটের ভেতর থেকে আপনার ইপ্সিত সার্চটি বের করবে। আপনি যদি mediafire site:time2solve.blogspot.com/ লিখে সার্চ দিন, গুগল তাহলে টেঁকটিউনস ওয়েব সাইট থেকেই শুধুমাত্র mediafire শব্দটির সার্চ রেজাল্ট দেবে। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন ডোমেইন থেকে সার্চের রেজাল্ট চান, তাহলে এইভাবে টাইপ করুন mediafire site:.bd। এ ক্ষেত্রে mediafire লিখাটি শুধুমাত্র যে সমস্ত .bd ডোমেইনের সাইট আছে সে সমস্ত সাইটকে সার্চ রেজাল্টে দেখাবে।


টাইটেলে অথবা টেক্সটে সার্চ

[intitle:সার্চ কোয়েরি] অথবা [intext:সার্চ কোয়েরি] এই সিনট্যাক্স ব্যবহার করলে আপনাকে ইপ্সিত সার্চ শব্দটি ওয়েবসাইট টাইটেল অথবা সাইটের অন্তর্ভূত টেক্সট থেকে বের করে দেবে। যেমনঃ intitle:bangladeshi music লিখে সার্চ দিলে, যেসব ওয়েব সাইটের টাইটেলে bangladeshi music কথাটি আছে, সেসব সাইটকে রেজাল্টে দেখাবে। অন্যদিকে, intext:bangladeshi music লিখে সার্চ দিলে, যেসব ওয়েব সাইটের শুধুমাত্র টেক্সটে (টাইটেলে নয়) bangladeshi music কথাটি আছে, সেসব সাইটকে রেজাল্টে দেখাবে।


লিংক সার্চ

[link:url] এই সিনট্যাক্সের মাধ্যমে লিখুন আপনার ইপ্সিত সাইটের url এবং সার্চ দিন। যেমনঃ আপনি যদি link:techtunes.com.bd লিখে সার্চ করেন, তাহলে, রেজাল্ট হিসেবে আসবে সেসমস্ত সাইট যেখানে এই techtunes.com.bd লিংকটি ব্যবহার করা হয়েছে।


একই প্রকারের সাইটের সার্চ

যদি আপনার একটি সাইটের অনুরূপ অন্যান্য সাইট খোঁজার প্রয়োজন হয় তাহলে পরিচিত সাইটটির আগে লিখুন related:। যেমনঃ related:techtunes.com.bd লিখে সার্চ দিলে গুগল আপনাকে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি সম্পর্কিত ব্লগ/সাইটের সার্চ রেজাল্ট দেবে।

গুগল ক্যালকুলেটর

কোন প্রোগ্রাম চালু না করেই প্রয়োজনে আপনি গুগল সার্চকে ক্যালকুলেটর হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাকে যে হিসাবটি করতে চান তার একটা যথাযথ টেক্সট এক্সপ্রেসন ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ লিখুন ও সার্চ করুনঃ
2 + 3
3*2+1
sqrt 9
sin 90 + log 10
(একটু মজা পাবার জন্য লিখুন ও সার্চ করুন Answer to life the universe and everything)


গুগল কনভার্ট

এটা মূলত গুগল ক্যালকুলেটরেরই আরেকটি ফাংশন। কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনি এক এককের ড্যাটা অন্য এককে রূপান্তরিত করতে পারেন গুগল সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে। সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করুন 1 litre in gallon অথবা 1 mile in inch দেখবেন সার্চ রেজাল্টের প্রথমেই আপনার ঈপ্সিত ড্যাটা পেয়ে গেছেন। একইভাবে আপনি মুদ্রার এক্সচেঞ্জ রেট জানতে পারবেন। যেমনঃ 1 USD in yen । তবে এই ফাংশনটি কিছু অতি প্রসিদ্ধ বৈদেশিক মুদ্রার মধ্যে সীমাবদ্ধ।



সংজ্ঞা সার্চ

আমরা যদি কোন বিশেষ শব্দের মানে জানতে চাই তাহলে গুগলে যেয়ে define শব্দটি লিখে আমাদের নির্দিষ্ট শব্দটি বসিয়ে সার্চ দিতে হবে। যেমনঃ define HTML লিখে সার্চ দিলে প্রথমেই আমরা HTML এর ওয়েব ডেফিনিশন পেয়ে যাব।



শুন্যস্থান পূরণ

আপনি যার উত্তর চান, সেই বাক্যটি পূরণ করে নিন মাত্র একটি (*) চিহ্ন দিয়ে। যেমন Bangladesh was liberated in * লিখে সার্চ দিলে প্রথমেই আমাদের স্বাধীনতার বছর ১৯৭১ পেয়ে যাবেন। তেমনি Geneva is located in * লিখলে সুইজারল্যাণ্ড পেয়ে যাবেন।




চলতে থাকবে.................................।



গুগল সার্চের কিছু প্রয়োজনীয় টিপস (PART 2)

আমরা সবাই গুগলে কিছুনা কিছু প্রতিদিন খুঁজে বের করি, আমরা চাইলে আমাদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আরও সহজে খুজে পেতে পারি এজন্য কিছু ট্রিকস আপনাদের সামনে দিচ্ছি আশা করি কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনি তথ্য খুঁজে পাবেন । আজ ২য় অংশ শেয়ার করব ।


সমার্থক শব্দ বা সিনোনিম সার্চ

থেসারাস ছাড়া গুগলে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট শব্দের আগে (~) টিলড চিহ্নটি বসিয়ে সার্চ দিলে সমার্থক শব্দ পেয়ে যাব। যেমনঃ ~handsome লিখে সার্চ দিলে, রেজাল্টে আসবে cute, beautiful, gorgeous ইত্যাদি।

ভাষান্তর সার্চ

Translate লিখে কোন শব্দ যেমনঃ translate portakal লিখে সার্চ করলে সবচেয়ে কাছের ম্যাচ করা শব্দটিতে গুগল (তুর্কী ভাষায় কমলা) ভাষান্তর করে দেবে।



টেলিফোন নম্বর সার্চ

যদিও আমাদের জন্য খুব একটা উপকারী নয়, তবুও, আপনি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কোন ব্যক্তির টেলিফোন নম্বর পেতে চান, তাহলে তার নাম ও ষ্টেট লিখে সার্চ দিতে পারেন। যেমনঃ আপনি যদি Tom Jones:FL লিখে সার্চ দেন, তাহলে ফ্লোরিডা ষ্টেটের Tom Jones নামক ব্যক্তির টেলিফোন নম্বরগুলো আপনাকে দেখাবে। এই সার্চকে আরেকটু নির্দিষ্ট করার জন্য আপনি rphonebook: অথবা bphonebook: লিখে সার্চ দিতে পারেন। rphonebook:Tom Jones, FL আপনাকে Tom Jones নামক ব্যক্তির বাসার আর bphonebook:Tom Jones, FL আপনাকে তার বিজনেস ফোন নম্বর সার্চ করে বের করবে।



সময় সার্চ

টিউনের প্রথমেই বলা হয়েছে। Time: লিখে শহর বা ষ্টেটের নাম দিয়ে সময় বের করুন। যেমন: ঢাকার স্থানীয় সময় জানতে Time:Dhaka অথবা Time Dhaka লিখে সার্চ করুন।


জেনে নিন কোথায় কোথায় আপনার ওয়েবসাইটের লিংক আছে

আপনার যদি একটা ওয়েব সাইট থেকে থাকে, তাহলে স্বভাবতই আপনি এটা জানতে আগ্রহী হবেন যে, কোন কোন ওয়েব সাইটে আপনার ওয়েব সাইটটির লিংক দেওয়া আছে৷ গুগল সার্চ থেকে আপনি খুব সহজেই এটা জেনে নিতে পারেন৷ আর আপনার যদি কোন ওয়েব সাইট না থাকে, তাহলে এই পদ্ধতিটিকে আপনি অন্তত দুটো ওয়েব সাইটের মধ্যে কোনটি বেশি জনপ্রিয় সেটা নির্ণয় করার কাজে হলেও ব্যবহার করতে পারেন৷ কারণ যে ওয়েব সাইট যতবেশি জনপ্রিয়, তার লিংক ততবেশি জায়গায় পাওয়া যাবে৷
কোন ওয়েব সাইটের লিংক কোথায় কোথায় আছে তা জানার জন্য গুগল সার্চে আপনাকে Link অপারেটরটি ব্যবহার হবে৷ যেমন মনে করুন, আপনি জানতে চান আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের লিংক কোথায় কোথায় দেওয়া আছে৷ তাহলে গুগল সার্চে গিয়ে link:forum.amaderprojukti.com লিখে সার্চ দিন৷ সার্চ রেজাল্টে যেসব পেজ প্রদর্শিত হবে সেগুলোতে প্রবেশ করলে দেখবেন প্রতিটিতেই কোন এক কোণায় আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের লিংক দেওয়া আছে৷


যেভাবে অডিও ফাইল খুজবেন -

আপনি যদি একটি অডিও ফাইল খুঁজে পেতে চান, তবে সহজ এই কোড ব্যবহার করুন। inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” mp3 “Your File name”
উদাহরণ:    ধরুন আপনি মাইকেল জ্যাকসনের “beat it” গানটি mp3 ফরমেটে ডাউনলোড করতে চান। তবে সার্চ বক্সে এই কোডটি লিখুন (inurl:(htm|html|php) intitle:”index of” mp3 “beat it” )| আপনি যদি ভিন্ন ফরমেটে গানটি ডাউনলোড করতে চান, তবে mp3 এর স্থানে ফরম্যাটের নাম লিখুন। যেমন wma, wav, ACC ইত্যাদি।


আবহাওয়া সার্চ

ঠিক টাইম সার্চের মতই পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গার আবহাওয়া পূর্বাভাস জানতে গুগল সার্চ ব্যবহার করুন। লিখুন weather:[place/city] অথবা weather [place/city]। যেমনঃ লিখুন ও সার্চ করুন weather:Dhaka অথবা weather:Geneva। এখানে শহর বা জায়গাটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রসিদ্ধ হতে হয়। তবে সঙ্গত কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সকল স্থানের আবহাওয়াই সার্চ করে পাওয়া যায়। এছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রের শুধুমাত্র জিপকোড (পোস্টকোড) দিয়েও এই সময় সার্চ করা যায়। যেমনঃ weather 90210 লিখে সার্চ দিলে তা আপনাকে কালিফোর্নিয়ার বেভারলি হিলসের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখাবে।


সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত

আবহাওয়ার মত একই ভাবে sunrise বা sunset শব্দের সাথে প্রসিদ্ধ শহরের নাম লিখে সার্চ দিলে ঐ শহরের সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় জানা যাবে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে জিপকোডই যথেষ্ট।


মিডিয়াফায়ারের ভিতরে সব ধরনের ফাইল সার্চ করার কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস

মিডিয়াফায়ার হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি ফাইল হোস্টিং সার্ভিস যাতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো আপলোড করতে পারবেন ।মিডিয়াফায়ারকে বলা হয রেপিডশেয়ারের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বিকল্প ।মিডিয়াফায়ারের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে খুব সহজেই ডাউনলোড এবং আপলোড করা যায় সাথে রিজিউম সাপোর্টসহ।
মিডিয়াফায়ারে প্রতিদিন প্রায় ৪৯০ মিলিয়ন ফাইল আদান প্রদান হয়।বিশ্বের লাখো ইউজার প্রতিদিন আপলোড করছে তাদের প্রিয় ফাইলগুলো সুতরাং আশা করাই যায় সবধরনের ফাইল পাওয়া যাবে মিডিয়াফায়ারে আমি আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতায় দেখেছি আধিকাংশ ফাইলই আছে মিডিয়াফায়ারে ।কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলেই তাদের ফাইলগুলো খুজে পাবেন না কারন মিডিয়াফায়ারের নিজস্ব কোন সার্চ অপশন নাই
কিন্তু গুগল ব্যবহার করে আপনি মিডিয়াফায়ারের সার্ভারে সার্চ করতে পারেন ।কিভাবে?
  • প্রথমেই গুগলে যান তারপর লিখুন
    Site:Mediafire.com এবার ঠিক করুন আপনি কি সার্চ করতে চান।
    ধরুন আপনি Mp3 সার্চ করতে চান তাহলে লিখতে হবে Site:mediafire.com Mp3 তাহলেই মিডিয়াফায়ারের সংরক্ষিত সব Mp3 ফাইল চলে আসবে আপনার চোখের সামনে
  • মনে রাখবেন যখন Mp3 লিখবেন তখন শুধু mp3 ফাইলগুলো আসবে মানে mp3 এর বাইরে যে wav,wma,aac এই ফাইলগুলো আসবেনা ।সবগুলো ফাইলচাইলে লিখতে হবে Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav| এইভাবে আপনি সবধরনের ফাইল যোগ করে সার্চ করতে পারবেন
  • এখন মনে করুন আপনি শুধু বাংলা গান সার্চ করতে চাচ্ছেন তাহলে লিখবেন Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav “Bangla song”
    অর্থাৎ মুল ফরমেটটি হলো Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav “এইখানে আর্টিস্ট বা এ্যালবামের নাম বা গানের টাইটেল লিখে দিন” ব্যাস হয়ে গেলো।


  • আপনি যদি ভিডিও সার্চ করতে চান তাহলে ফরমেটটি হবে site:mediafire.com asf|rm|avi|mp4|wmv|flv “type your artist, album or video name here/আর্টিস্ট বা এ্যালবামের নাম বা ভিডিওর নাম লিখুন ”
  • যদি জিপ ফাইল সার্চ করতে চান তাহলে লিখবেন site:mediafire.com rar|zip|exe “Search Query Here/কি বিষয়ে সার্চ করতে চান তা লিখুন” গানের পুরো এ্যালবাম একসাথে ডাউনলোড করতে বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে এই সার্চ টিপসটি বেশি ব্যবহার করা হয়

নির্দিষ্ট কোন সাইটের শুধুমাত্র ছবিগুলোই দেখুন

ইন্টারনেটে ছবি সার্চ করার জন্য গুগলের images.google.com মোটামুটি ভালো একটা সাইট। যেকোন কী-ওয়ার্ড লিখে এখানে সার্চ করলেই মুহূর্তের মধ্যে সে বিষয়ের উপর শত শত ছবি এসে হাজির হয়। কিন্তু সেই ছবিগুলো আসে বিশ্বের কোটি কোটি ওয়েবসাইট থেকে গুগলের র‌্যাংকিং অনুযায়ী। এখন আপনার হয়তো কখনও সারা বিশ্বের ওয়েবসাইট থেকে খোঁজার পরিবর্তে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন সাইটের ছবি খোঁজার প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্র আপনি image.google.com এর site অপারেটরটি ব্যবহার করতে পারেন।
মনে করুন আপনি সিএনএন এর ওয়েব সাইট থেকে ফখরুদ্দীন আহমদের ছবি খুঁজতে
চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি image.google.com এ গিয়ে 
site:cnn.com Fakhruddin Ahmed লিখে সার্চ দেন, তাহলেই কাঙ্খিত ফলাফল পেয়ে যাবেন। এভাবে কোন নির্দিষ্ট ছবি খোঁজার পাশাপাশি আপনি ইচ্ছে করলে কোন এখান থেকে কোন সাইটের সবগুলো ছবিও দেখতে পারেন। যেমন আপনি যদি এখানে শুধুমাত্র site:cnn.com লিখে সার্চ দেন, তাহলে সিএনএন এর সবগুলো ছবি সার্চ রেজাল্ট হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগতে পারে যদি আপনি কোন সাইট “ভিজুয়্যালি” ব্রাউজ করতে চান। এছাড়া কোন নির্দিষ্ট সাইটের শতশত লেখার মধ্য থেকে ইন্টারেস্টিং লেখাগুলো পড়ে পড়ে খুঁজে বের করার চেয়ে ছবি দেখে খুঁজে বের করা অনেক সহজ। সেক্ষেত্রে আপনি গুগল ইমেজে প্রদর্শিত সাইটের সবগুলো ছবি থেকে ইন্টারেস্টিং ছবিগুলোর উপর ক্লিক করে সেই ছবি সম্পর্কিত প্রবন্ধগুলো পড়ে নিতে পারেন।




চলতে থাকবে.................................।

ফেইসবুক : Facebook (DETAILS)

☀ফেইসবুক : Facebook (DETAILS)
বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি ৪ তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়।

এটিতে বিনা খরচায় সদস্য হওয়া যায়। এর মালিক হলো ফেইসবুক ইনক। ব্যবহারকারীগণ বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন।

                                              
শিক্ষাবর্ষের শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যকার উত্তম জানাশোনাকে উপলক্ষ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত বইয়ের নাম থেকে এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে।



♦ মার্ক জাকারবার্গ হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন তার কক্ষনিবাসী ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ের ছাত্র এডওয়ার্ডো সেভারিন, ডাস্টিন মস্কোভিত্‌স এবং ক্রিস হিউজেসের যৌথ প্রচেষ্টায় ফেইসবুক নির্মাণ করেন।

• ওয়েবসাইটটির সদস্য প্রাথমিকভাবে হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, কিন্তু পরে সেটাবোস্টন শহরের অন্যান্য কলেজ, আইভি লীগ এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। আরো পরে এটা সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, হাই স্কুল এবং ১৩ বছর বা ততোধিক বয়স্কদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

সারাবিশ্বে বর্তমানে এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করছেন ৩০০ মিলিয়ন কার্যকরী সদস্য।


☀ফেইসবুক তার চলার পথে বেশ কিছু বাধার সম্মুখীন হয়েছে। সিরিয়া , চায়না এবং ইরান সহ বেশ কয়েকটি দেশে এটা আংশিকভাবে কার্যকর আছে। এটার ব্যবহার সময় অপচয় ব্যাখ্যা দিয়ে কর্মচারীদের নিরুৎসাহিত করে তা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ফেইসবুক ওয়েবসাইট কে আইন জটিলতায় পড়তে হয়েছে বেশ কয়েকবার জুকেরবার্গের সহপাঠী কর্তৃক, তারা অভিযোগ এনেছেন যে ফেইসবুক তাদের সোর্স কোড এবং অন্যান্য বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে।







☀ইতিহাস : মার্ক জুকারবার্গ ,হার্ভার্ড এ তার ২য় বর্ষ চলাকালীন সময়ে, অক্টবার ২৮, ২০০৩ এ তৈরি করেন ফেসবুকের পূর্বসূরিসাইট ফেসম্যাস।


এতে তিনি হার্ভার্ডের ৯ টি হাউস এর শিক্ষার্থীদের ছবি ব্যাবহার করেন। তিনি দুইটি করে ছবি পাশাপাশি দেখান এবং হার্ভার্ডের সব শিক্ষারথিদের ভোট দিতে বলেন। কোন ছবিটি হট আর কোনটি হট নয়। ' হট অর নট '।



• এজন্য মার্ক জুকারবার্গ হার্ভার্ডের সংরক্ষিত তথ্য কেন্দ্রে অনুপ্রবেশ বা হ্যাঁক করেন।

ফেসম্যাস সাইট এ মাত্র ৪ ঘণ্টায় ৪৫০ ভিজিটর ২২০০০ ছবিতে অন লাইন এর মাধ্যমে ভোট দেন।



২০০৪ : ফেসম্যাস হতে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০০৪ এর জানুয়ারিতে মার্ক তার নতুন সাইট এর কোড লেখা শুরু করেন এবং ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতে দিফেসবুক এর (thefacebook.com) উদ্বোধন করেন। শিঘ্রই মার্ক জাকারবার্গ এর সাথে যোগদেন ডাস্টিন মস্কোভিৎজ (প্রোগ্রামার), ক্রিস হুগেস ও এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন (ব্যবসায়িক মুখপাত্রও) এবং অ্যান্ডরু ম্যাককলাম (গ্রাফিক্ আর্টিস্ট)। জুনে প্যালো আল্টোতে অফিস নেওয়া হয়। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছায়।




♦ ২০০৫ : আগস্টে ‘দ্য ফেসবুক ডটকম’ নাম পাল্টে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ‘ফেসবুক’। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫৫ লাখ।




২০০৬ : কৌশলগত কারণে আগস্টে ফেসবুকের সঙ্গে মাইক্রোসফট সম্পর্ক স্থাপন করে। সেপ্টেম্বর থেকে সর্বসাধারণের জন্য ফেসবুক উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আগে শুধু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই ছিলেন এর ব্যবহারকারী। ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় এক কোটি ২০ লাখে।




২০০৭ : ফেব্রুয়ারিতে ভার্চুয়াল গিফট শপ চালু হয়। এপ্রিলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছায় দুই কোটি।




২০০৮ : কানাডা ও ব্রিটেনের পর ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স ও স্পেনে ফেসবুকের ব্যবহার শুরু হয়। এপ্রিলে ফেসবুক চ্যাট চালু হয়। আগস্টে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ কোটিতে।




২০০৯ : জানুয়ারিতে ব্যবহারকারী ১৫ কোটি। ডিসেম্বরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ কোটিতে।




২০১০ : ফেব্রুয়ারিতে যে সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি, জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ৫০ কোটিছাড়িয়ে যায়। আর ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ৫৫ কোটি।




[☀] কোম্পানি মালিকানা
ফেসবুকের মালিকানা নিম্নরূপ;
মার্ক জুকারবার্গ - ২৪%, এক্সেল পার্টনার -১০%, ডিজিটাল স্কাই টেকনোলোজিস - ১০%, ডাস্টিন মস্কোভিৎজ - ৬%, এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন - ৫%, শণ পার্কার - ৪%, মাইক্রোসফট - ১.৫%, কর্মচারী, বিভিন্নতারকা (নাম অপ্রকাশিত) এবং বহির্ভূত মালিকানা ৩০%, অন্যান্য - ৯.৫%



[উইকিপিডিয়া,থেকে]

তারহীন নেটওয়ার্ক; ওয়াই ফাই

☀ তারহীন নেটওয়ার্ক; ওয়াই ফাই ⌡⌡
ওয়াই ফাই হল ওয়াই ফাই এলায়েন্সেরবাণিজ্য-চিহ্ন বা ট্রেডমার্ক ।

আই ই ই ই ৮০২.১১ আদর্শের তারহীন স্থানীয় এলাকা নেটওয়ার্ক বা অয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (ডব্লিউ এল এ এন) ডিভাইস ব্র্যান্ড করার জন্য উৎপাদনকারীরা এই বাণিজ্য-চিহ্ন ব্যবহার করে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ডব্লিউ এল এ এন ক্লাশ হল আই ই ই ই ৮০২.১১। ওয়াই ফাই শব্দটি প্রায়ই আই ই ই ই ৮০২.১১ এর প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ওয়াই ফাই এলায়েন্স হল একটি বিশ্বব্যপী প্রতিষ্ঠানের দল যা ডব্লিউ এল এ এন প্রযুক্তি বিস্তার করে এবং ইন্টেরোপেরাবিলি টির আদর্শ সমন্বিত ডিভাইসকে প্রত্যয়ন করে। ইন্টেরোপেরাবিলি টি হল তথ্য বিনিময়ও ব্যবহার করার ক্ষমতা। অনেক সময় খরচ কমানোর জন্য সকল ৮০২.১১-উপযোগী ডিভাইস ওয়াই ফাই এলায়েন্স প্রত্যয়নের জন্য দেয়া হয় না। কোনডিভাইসে ওয়াই ফাই লগো না থাকে মানে এই না যে ডিভাইসটি ওয়াই ফাই সমর্থন করে না।
সাধারণত সকল ল্যাপ্টপ, পেরিফেরাল ডিভাইস, প্রিন্টার, স্মার্ট ফোন, এম পি থ্রী প্লেয়ার, ভিডিও গেম কনসোল এবং ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায়।
☀ওয়াইফাই এর ব্যবহারঃ
→ ছাদে স্থাপিত ওয়াই ফাই এন্টেনা থেকেঃ
ইন্টারনেটে সংযুক্ত নেটওয়ার্কের সীমানার মধ্যে থাকলে একটি ওয়াই ফাইডিভাইস যেমন ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ভিডিও গেম কনসোল, মোবাইল ফোন, এম পি থ্রী প্লেয়ার বা পিডিএ সহজেই ইন্টেরনেটে সংযুক্ত হতে পারে। পরস্পর সংযুক্ত ইন্টারনেটে প্রবেশ বিন্দু বা এক্সেস পয়েন্টগুলোকে"হটস্পট" বলে। একটি হটস্পট কয়েকটি কক্ষ নিয়ে হতে পারে বা কয়েক মাইল বিস্তৃত হতে পারে। বিস্তৃত এলাকায় এর লভ্যতা নির্ভর করে প্রবেশ বিন্দুগুলোর উপর যাদের সীমা পরস্পরকে অতিক্রম করে। ওয়াই ফাই প্রযুক্তি তারহীন মেশ নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয়। লন্ডনে এরুপ নেটওয়ার্ক আছে।
বাসা ও অফিসের সাথে সাথে ওয়াই ফাই বিভিন্ন হটস্পটে সাধারণ জনগনকে ইন্টারনেটে প্রবেশ করতে দিতে পারে।
এই প্রবেশ বিনামূল্যে হতে পারে বা কোন বাণিজ্যিক সুবিধার কারণে হতে পারে। যেমন অনেক সপিং মল তাদের ক্রেতাদের বিনামূল্যে ওয়াই ফাই সুবিধা দিয়ে থাকে। এটা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার জন্য করা হয়ে থাকে। ২০০৮ সালে ৩০০ এর বেশি মেট্রোপলিটন-বিস ্তৃত ওয়াই ফাই (মিউনি ওয়াই ফাই) প্রকল্প চালু হয়েছে। ২০১০ সালের ভিতর চেক প্রজাতন্ত্রে ১১৫০ টি ওয়াই ফাই ভিত্তিক ইন্টারনেট সুবিধা প্রদানকারী বা আই এস পি গড়ে উঠেছে।
→ শহর-বিস্তৃত ওয়াই ফাই নেটওয়ার্কঃ
২০০০ সালের গোড়ার দিকে অনেক শহর শহর-বিস্তৃত ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক তৈরীর নকশা করলেও অধিকাংশই ব্যর্থ হয়ে যায়। খুব কম শহর সাফল্য লাভ করে। যেমন ২০০৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়া র সানভ্যালি ইউ এস এর মধ্যে প্রথম শহর-বিস্তৃত বিনামূল্যে ওয়াই ফাই সুবিধা দিতে সমর্থ হয়। ২০১০ সালের মে মাসে লন্ডনের মেয়র বরিস জনসন ২০১২ সালেরমধ্যে লন্ডন-বিস্তৃত ওয়াই ফাই প্রদানের প্রতিজ্ঞা করেন। তবে ইতোমধ্যে লন্ডন ও ইলিংটন শহরে বর্ধিত বাইরের ওয়াই ফাই সুবিধা আছে।
→ প্রাঙ্গন-বিস্তৃ ত ওয়াই ফাই নেটওয়ার্কঃ
১৯৯৪ সালে যখন ওয়াই ফাই ব্রান্ডিং শুরু হয় নি তখন কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় তাদের পিটসবার্গ প্রাঙ্গনে তারহীন ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করে। অধিকাংশশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গন ওয়াই ফাই সুবিধা দিয়ে থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে র ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র বা টি এস সি তে বিনামূল্যে ওয়াই ফাই সুবিধা দেয়া হয়।

ইন্টারনেটের ভাষা বুঝুন !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ইন্টারনেটে অনেক সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখতে গেলে বিভিন্ন বার্তা পাওয়া যায়। যেমন:502 Bad Gateway, 404 Not Found403 Forbidden, 400 Bad Request, 4xxClient Error,continue, 408 Request Timeout, 415 Unsupported Media Type, 450 Blocked by Windows Parental Controls, 500 Internal Server Error ইত্যাদি। 



কোনটার কী মানে, তা জেনে নিন— 
502 Bad Gateway : এটি দিয়ে বোঝানো হয়, নির্দিষ্ট ওই সার্ভার প্রক্সি বা গেটওয়ে হিসেবে চলছিল। ডাউন স্ট্রিমে ত্রুটিপূর্ণ সাড়া পেয়েছে। 
413 Request Entity Too Large : ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি পরিমাণ অনুরোধ সার্ভারে পাঠানো হয়েছে। 
204 No Content : সার্ভারে কোনো উপাদান (কন্টেন্ট) পাওয়া যায়নি। 
203 Non-Authoritati ve Information (since HTTP/1.1) : সার্ভার যে তথ্য দিচ্ছে, তা অন্য কোনো সূত্র থেকে আসছে। 
403 Forbidden : সার্ভার অনুরোধ গ্রহণ করেনি। 
400 Bad Request : অনুরোধ যথাযথ প্রক্রিয়ায়করা হয়নি। 
404 Not Found : বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে না, তবে পরে পাওয়া যেতে পারে। 
410 Gone : বর্তমানে পাওয়া যায়নি এবং পরেও পাওয়া যাবে না। 
408 Request Timeout : অনুরোধ করেসার্ভারেরসাড়া পাওয়ার সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেছে।

Bluetooth সম্পর্কে কতটুকু জানি ?

♦Bluetooth আমরা সবাই ব্যবহার করি ! কিন্তু
Bluetooth সম্পর্কে কতটুকু জানি ?





চলুন জেনে আসি Bluetooth সম্পর্কে আর হয়ে যাই
Bluetooth Boss

Bluetooth কি?
Bluetooth হল ইলেক্ট্রনিক্স
যন্ত্রপাতির মধ্যে সংযোগ
সাধনের একটি আধুনিক পদ্ধতি।
এটি তারহীন এবং স্বয়ংক্রিয়।
৯০০ খ্রীস্টাব্দের
পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald
Bluetooth-এর
নামানুসারে এই প্রযুক্তির
নামকরণ করা হয়েছে।

ব্লুটুথ যেভাবে কাজ করে?
ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম
ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার
তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য
পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ
ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহারজ
(প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর
মধ্যে )-এর
কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প,
বিজ্ঞান
এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত
যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত
কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
এখন প্রশ্ন
হল যে ব্লুটুথ অন্যান্য তরঙ্গ
নির্ভর যন্ত্রের
কার্যক্রমে বাধার
সৃষ্টি করে কিনা ? উত্তর হল
“না”।
কারণ ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের
ক্ষমতা থাকে মাত্র
১মিলিওয়াট, যেখানে সেল ফোন
৩ ওয়াট পর্যন্ত সিগন্যাল
প্রেরণ করে। অর্থাৎ ব্লুটুথের
নিম্ন ক্ষমতার সিগন্যাল উচ্চ ক্ষমতার
সিগন্যালে কোন
ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে না।
ব্লুটুথ একসাথে ৮টি যন্ত্রের
মধ্যে যোগাযোগ সাধন
করতে পারে।
তবে প্রত্যেকটি যন্ত্রকে ১০ মিটার ব্যাসার্ধের একই
বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত হতে হয়,
কারণ ব্লুটুথ
প্রযুক্তি চারিদিকে সর্বোচ্চ
১০ মিটার পর্যন্ত ক্রিয়াশীল
থাকে।
এখন প্রশ্ন হল কোনো device
কি data গ্রহনে বাধাপ্রাপ্ত
হবে ? উদাহারনের সাহয্য
নিচ্ছি!
একটু মন দিয়ে খেয়াল করুন,
ধরুন A, B, C ও D
চারটি যন্ত্র।
এখনে প্রশ্ন হল ,
A যন্ত্রের সাথে B যন্ত্রের যোগাযোগের সময়
কাছাকাছি অবস্থিত অপর
দুটি যন্ত্র C ও D-এর মধ্যের
ব্লুটুথ যোগাযোগ
ব্যাবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়
কিনা ? (কেননা দুই যন্ত্রযুগলই একই কম্পাঙ্কের ব্লুটুথ
প্রযুক্তি ব্যাবহার করছে)উত্তর
হল “না”।
কারণ এই
সমস্যা সমাধানের জন্য ব্লুটুথ
একটি পদ্ধতি ব্যাবহার
করে যা কিনা “spread- spectrum frequency
hopping” নামে পরিচিত।
এই
পদ্ধতিতে একই সময়ে একাধিক
যন্ত্রযুগল একই কম্পাঙ্ক
ব্যবহার করে না।
ফলে একে অপরের যোগাযোগ ব্যাবস্থাতে বাধার
সৃষ্টি করে না।
এ পদ্ধতিতে কোন একটা যন্ত্র
নির্দিষ্ট সীমার
মধ্যে অবস্থিত কম্পাঙ্ক হতে ৭৯
টি পৃথক পৃথক কম্পাঙ্ক randomly গ্রহণ করেও একের
পর এক পরিবর্তন করে। ব্লুটুথের
ক্ষেত্রে, ট্রান্সমিটার
প্রতি সেকেন্ডে ১৬০০ বার
কম্পাঙ্ক পরিবর্তন করে।
ফলে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন যন্ত্রযুগলেরমধ্ যে একই
সময়ে একই কম্পাঙ্ক-এর তথ্য
প্রেরণ অসম্ভব বললেই চলে।
আমরা কিন্তু এইগুলো না যেনেই
অনায়েসে data আদান-প্রদান
করি ,কিন্তু দেখলেন কতটা ধাপ
ও কাজ করে এই bluetooth
device আমাদের তথ্য
বিনা বাধায় দিয়ে দেয়।